উন্নত মেধাসম্পন্ন জাতি গঠনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সফলতা ও সম্ভাবনা
ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতের অন্যতম সেবাদানকারী ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সূচিত পথ ধরে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা-এর যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন ও আর্থসামাজিক অগ্রযাত্রায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা, সুষম পুষ্টি, বেকার সমস্যার সমাধান ও আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, কৃষি জমির উর্বরতা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং বিকশিত স্মৃতিশক্তি ও উন্নত মেধাসম্পন্ন জাতি গঠনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ধারাবাহিক প্রচেষ্টায় মাংস ও ডিম উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে এবং দুধ উৎপাদনে আশাব্যঞ্জক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বিগত ২০২১ সালে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর- জলবায়ু পরিবর্তন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রাণিসম্পদের টেকসই, বেকার জনগোষ্ঠীর ব্যাপক কর্মসংস্থান, আর্থসামাজিক নিরাপত্তা বলয় সৃজন এবং সর্বোপরি, পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নিম্নবর্ণিত স্লোগান অনুযায়ী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
“মুজিববর্ষের অঙ্গীকার
নিরাপদ প্রাণিজ পুষ্টি হবে সবার”
রূপকল্প
সকলের জন্য পর্যাপ্ত, নিরাপদ ও মানসম্পন্ন প্রাণিজ আমিষ সরবরাহকরণ।
অভিলক্ষ্য
প্রাণিসম্পদের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
গবাদিপশু-পাখির উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি; গবাদিপশু-পাখির রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ; মানবসম্পদ উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি; নিরাপদ প্রাণিজাত পণ্যের (দুধ, মাংস ও ডিম) উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা; গবাদিপশু-পাখির জেনেটিক রিসোর্স সংরক্ষণ ও উন্নয়ন।
প্রধান কার্যাবলী
প্রাণিজ আমিষ তথা দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ; গবাদিপশু-পাখির চিকিৎসা, রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ; উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে গবাদিপশু-পাখির জাত উন্নয়ন এবং কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ; গবাদিপশু-পাখির পুষ্টি ও পশুখাদ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন; প্রাণিসম্পদ সেক্টরে দক্ষ জনবল সৃষ্টি; প্রাণিসম্পদ উৎপাদন উপকরণ ও প্রাণিজাত খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণ; প্রাণিজাত খাদ্যের বাজার ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ও মূল্য সংযোজনে উদ্যোক্তা তৈরি; এঅচ/এখচ প্রচলনের মাধ্যমে খামার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন সাধন; প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত গবেষণার চাহিদা নিরূপণ ও উদ্ভাবিত প্রযুক্তি সম্প্রসারণ; সরকার গৃহীত দীর্ঘ ও মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা ও সেক্টরাল কর্ম-কৌশলের আওতায় উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন; প্রাণিসম্পদ সেক্টরে আইন, বিধি, নীতিমালা ও নির্দেশিকা প্রণয়ন, হালনাগাদকরণ এবং বাস্তবায়ন।
মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে বিনামূল্যে প্রাণি চিকিৎসাসেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছানো
মুজিববর্ষে প্রাণি চিকিৎসাসেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মাঠপর্যায়ের সকল উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের তত্ত্বাাবধায়নে প্রতিসপ্তাহে ১টি করে ইউনিয়নে ফ্রি ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন কার্যক্রম কে ২০২০-২১ অর্থবছরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। উক্ত কর্মসূচীর আওতায় এ পর্যন্ত সারা দেশে মোট ৭,০৯৪টি ফ্রি ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
খামারিদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং নিরাপদ মাংস উৎপাদনের নিমিত্ত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জোরদারকরণ
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর নিরাপদ প্রাণিজ পুষ্টি ভোক্তার দোড়গোড়ায় পৌঁছাতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নের স¦ার্থে খামারিদের দক্ষতা উন্নয়ন যেমন জরুরি তেমনি প্রাণিজাত পন্য প্রক্রিয়াজাতকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট জনবলের দক্ষতা উন্নয়ন ও জরুরি। এ প্রেক্ষিতে তৃণমূল পর্যায়ে প্রাণিজ পণ্যের পুষ্টি ও গুণগত মান নিশ্চিতকরণে সারা দেশে মোট ৩.৫১ লাখ পোল্ট্রি ও ডেইরি খামারিদের এবং ৩০,২২১ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। গুনগত ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষের উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
জনসচেতনতা তৈরিতে উন্নত জাতের বাছুরের প্রজেনী ও কৃত্রিম প্রজনন সম্প্রসারণ, ভ্রুণ স্থানান্তর সংক্রান্ত তথ্য সম্প্রচার
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর মাঠপর্যায়ে প্রাণিসম্পদ প্রযুক্তি ও সম্প্রসারণ সেবা প্রদানের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক খামারে দুধের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে অধিক উৎপাদন দক্ষতা ও প্রজনন ক্ষমতা সম্পন্ন গরুর জাত উন্নয়ন এবং উন্নত জাতের বাছুরের সংখ্যা বৃদ্ধি, প্রাণিজাত পণ্যের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ প্রেক্ষিতে মুজিবর্ষে সারাদেশে ৪৪ লাখ কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার সংকর জাতের বাছুর উৎপাদিত হয়েছে যা বিগত সালের তুলনায় ১ লক্ষ ৫৭ হাজার বেশি। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, কৃত্রিম প্রজনন সম্প্রসারণ ও ভ্রুণ স্থানান্তর প্রযুক্তি শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪টি ভিডিও ক্লিপ ও টিভি ফিলার প্রস্তুত করা হয়েছে। তা বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াতে প্রচার ও প্রকাশ করা হয়েছে।
ছাগলের পিপিআর মুক্তকরণ এবং গবাদিপশুর এফএমডি নিয়ন্ত্রণ
বাংলাদেশসহ বিশ^ব্যপী প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে সবচেয়ে বড় বাধা হলো বিভিন্ন প্রাণিরোগের সংক্রমন। গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির রোগ প্রতিরোধে টিকা বিতরণ ও চিকিৎসা কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ছাগলের প্রানঘাতি রোগ (পিপিআর) ও গবাদিপশুর মারাত্মক সংক্রামক রোগ (এফএমডি) নিয়ন্ত্রনে ভলেন্টিয়ার-ভ্যাক্সিনেটর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ৭০ লাখ ছাগলকে পিপিআর এবং ১ কোটি ৫ লাখ গবাদিপশুকে ক্ষুরারোগের টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে। ফলে, একদিকে যেমন দেশের প্রাণিস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হয়েছে অপরদিকে প্রাণিরোগ জনিত আর্থিক ঝুঁকি বহুলাংশে হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে।
স্কুল মিল্ক ফিডিং এবং স্কুল এগ ফিডিং কর্মসূচি
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, “বঙ্গবন্ধু শুধু স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতিই নয়, বরং সারা বিশ্বের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের মুক্তির কন্ঠস্বর। তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে বছরব্যাপী নানা কর্মসূচী গ্রহণ করেছে এ মন্ত্রণালয় ও এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থা। উক্ত কর্মসূচীর মধ্যে অসহায়, দরিদ্র ও দুস্থদের মাছ বিতরণ ও দুধ খাওয়ানো অন্যতম”। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়নে ঢাকায় ও স্থানীয়ভাবে প্রতিজেলায়, বিশ^ দুধ ও ডিম দিবসে স্কুল, মাদ্রাসা ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে র্যালি, সমাবেশের পাশাপাশি “স্কুল মিল্ক ফিডিং ও স্কুল এগ ফিডিং” ও কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
গবাদি পশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন প্রতি উপজেলায় একটি স্মার্ট লাইভস্টক ভিলেজ স্থাপন
প্রাণিসম্পদ খাতে লাগসই প্রযুক্তি ও সম্প্রসারণ সেবা প্রদানের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক খামারে প্রাণিজাত পণ্যের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির নিমিত্তে সারাদেশে প্রতি উপজেলার একটি গ্রামে স্মার্ট লাইভস্টক ভিলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শতভাগ টিকা, কৃমিনাশক প্রদান, বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনসহ সহজলভ্য প্রাণিসম্পদ প্রযুক্তিসমূহ হাতে কলমে খামারিদের শেখানো হয়েছে। সারা দেশে মোট ৪৮৯টি স্মার্ট লাইভস্টক ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠিত লাইভস্টক ভিলেজে প্রাণিসম্পদ প্রযুক্তিসমূহ মডেল আকারে প্রদর্শন করা হয়েছে।
এলডিডিপি প্রকল্পের আওতায় ফারমার্স ফিল্ড স্কুল কার্যক্রম জোরদারকরণ
প্রাণিসম্পদজাত পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি, প্রাণিজাত পণ্যের মার্কেট লিংকেজ ও ভ্যালু চেইন সৃষ্টি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খামারিদের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ প্রাণীজ খাদ্য উৎপাদন এবং বেসরকারি উদ্দ্যেক্তাগণের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ খাতে টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন ও বাংলাদেশকে দুগ্ধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। দেশের ডেইরি শিল্পের উন্নয়নে বিশ^ ব্যাংকের অর্থায়নে (৪২৮০ কোটি টাকা) “প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প” এর মাধ্যমে উক্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে। এলডিডিপি প্রকল্পের আওতায় মাঠপর্যায়ে ফার্মারস ফিল্ড স্কুল বাস্তবায়নে ঋঅঙ এর সাথে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে এবং ফিল্ড স্কুল প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বিনামূল্যে পশু-পাখির প্রাথমিক চিকিৎসা সেবার প্রদানের লক্ষ্যে মোবাইল এসএমএস সার্ভিস চালুকরন
ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বিনামূল্যে পশু-পাখির প্রাথমিক চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম খামারিদের মাঝে পৌঁছানোর জন্য মোবাইল এসএমএস সার্ভিস চালু করেছে। দেশের আপামর জনগন প্রাণিসম্পদের নানাবিধ কার্যক্রম সর্ম্পকে ১৬৩৫৮ নাম্বারে এসএমএস করে বিনামূল্যে সেবা প্রাপ্ত হচ্ছেন। এছাড়া প্রাণিসম্পদের সেবাদান কার্যক্রমের অংশ হিসাবে গ্রাম ভিত্তিক গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগির রোগপ্রতিরোধ এবং চিকিৎসা সেবায় প্রাণিসম্পদ সেবা ক্যাম্প ও পরিচালনা করা হচ্ছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী ও প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে। আগামী ২০৪১ সালে উন্নত দেশে রূপান্তরের লক্ষ্যে নিরাপদ প্রাণিজ আমিষের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ এবং সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রাণিসম্পদ সেক্টর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাই করোনা মহামারির মধ্যেও মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর আপামর জনগোষ্ঠীর প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন, চামড়া এবং চামড়াজাত দ্রব্যাদি উৎপাদন ও রপ্তানিতে এবং বিশেষ করে খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
লেখক : মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, কৃষি খামার সড়ক, ফার্মগেট, ঢাকা। ফোন : ৯১০১৯৩২, ই-মেইল :dg@dls.gov.bd